চর্ম রোগ থেকে মুক্তির উপায় - চর্ম রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন চর্ম রোগ থেকে মুক্তির উপায় আপনি যদি না জেনে থাকেন চর্ম রোগ থেকে মুক্তির উপায়।আমরা আপনাকে জানাবো যে চর্ম রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে পোষ্টটি সম্পন্ন পড়ুন। এবং জেনে ফেলুন চর্মরোগ থেকে মুক্তির উপায় এ পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার অনুরোধ রইলো তাহলে জানতে পারবেন ।কি করে চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এ বিষয়ে আরো কিছু জানাতে আগ্রহী হলে নিচের সূচিপত্রটি পড়ুন।

আপনি আমাদের পোস্ট সূচীপত্র টা যদি একটু লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পাবেন আমরা বিভিন্ন টপিক তুলে ধরেছি কি কি উপায় চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আমরা আশা করি যে আপনি আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর এই আর্টিকেলটাতে পেয়ে যাবেন তাই মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।

আমরা হয়তো অনেকে জানি না যে আমাদের শরীরে কেন চর্মরোগ হয় এবং চর্ম রোগ থেকে মুক্তির উপায় ।গুলি কি কি এ নিয়ে আমরা অনেকে অনেক ধরনের চিন্তা করে থাকি এবং অনেক রকম চিকিৎসা নিয়ে ডাক্তার দেখায়।তারপরও আমাদের রোগ ভালো হয় না এতে চিন্তার কোন বিষয় নেই আমরা আপনাকে জানাবো।যে চর্মরোগ থেকে কি করলে মুক্তি পাওয়া যায় তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন আর আমাদের সাথে ই থাকুন।

এই চর্মরোগ আমাদের শরীরের বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। তাই আমাদের সবসময় সতর্ক থাকতে হবে যে শরীরে কোথাও চুলকানি হলে সেটা কি কারন হচ্ছে সেটা পর্যবেক্ষণ করতে হবে। এবং তার সাথে হাতে এটাও খেয়াল করতে হবে যে সেই জায়গাগুলো কেমনভাবে চুলকাচ্ছে বা কি রোগ দেখা দিচ্ছে। সেটা দেখার পর আমরা বুঝতে পারব। 

যে সেদিন জায়গাটাতে কি হয়েছে চুলকানি চর্মরোগ না অন্য কিছু। যদি চরমরোগ হয়ে থাকে তাহলে প্রথমে আমরা কয়েক দিন গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিব তারপরে কোন ক্রিম লাগাবো এতে যদি ভালো না হয় তাহলে বুঝবো বড় ধরনের চরম দেখা দিচ্ছে। তখন আমরা ডাক্তারের পরামর্শ নিব এবং ডাক্তারকে সেই জায়গাটা দেখাবো। তারপর ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী আমরা ওষুধ বা চিকিৎসা নেব এভাবে চর্ম রোগ থেকে মুক্তির উপায় পাওয়া যায়।

চর্ম রোগের প্রকারভেদ সম্পর্কে জানানো হলো এই চরম বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে। চর্মরোগ প্রথমে দেখা দেয় হালকা চুলকানি বা ঘামাচির মাধ্যমে। যে জায়গাটা তো প্রথমে চরম রোগ হয়। সেখানে কতটুকু ছোট ছোট ঘামাচির মত দেখা দিলে তারপর সেগুলো আস্তে আস্তে চুলকানিতে পরিণত হবে তারপর তার ভিতরে পানি জমবে এবং সেগুলো বড় বড় হয়ে ফুলে যাবে।

মূলত এইভাবে চুলকানি রোগ দেখা যায় বা চর্ম রোগ দেখা দেয়। এবং চর্মরোগ সেই জায়গাটাতে বেশি হয় যে জায়গাতে ভিজে ভিজে বা ঘামে ভিজে বেশি থাকে শরীরের নরম তকগুলিতে চর্মরোগ দেখা দেয়। যেমন চলে গলায় ধারে পেটে রানের চিপায় বগলে এগুলো নরম নরম জায়গায় যে চর্মরোগ দেখা দেয় আর চর্মরোগ মূলত দুই প্রকার।

1. এক প্রকার হলো যেটাকে দাউদ হিসেবে বলা হয়

2. আর দুই নাম্বার হলো চর্মরোগ বা এলার্জি দাউদ হলে ঘা ঘা দেখা দিবে আর এলার্জি হলে সেটা চুলকানিতে পরিণত হবে।

আমরা অনেকে ভাবি যে চর্ম রোগ আমাদের শরীরে কি কারনে হয়। কিন্তু আমরা সঠিক কারণটা জানি না আমরা মনে করি শরীরের কোন ধরনের ভিটামিন কমে যাওয়াতে চর্মরোগ দেখা দেয়। কিন্তু ব্যাপারটা তেমন নয় তোর মোরগ তখনই দেখা দেয়। যখন মানুষ নিজের প্রতি যত্ন নেয় না বা নিজের খেয়াল রাখে

 না যেমন। নোংরা জায়গায় শোয়া বসা নোংরা জিনিসপত্র ব্যবহার করা জামাকাপড় নোংরা পরা এগুলো বিভিন্ন কারণে চর্মরোগ দেখা দেয়।এ কারণে আমাদের থেকেও সুস্থ থাকতে হলে আমাদের সবসময় নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে তাছাড়া আমরা যদি নোংরা জামা কাপড় পরি বা নোংরা জায়গায় চলাফেরা করি ।

তাহলে আমাদের শরীরে চর্মরোগ দেখা দিবে আর এটা আস্তে আস্তে। ক্যান্সারও দেখা দিতে পারে কারণ ক্যান্সারের শুরুটা চরম রোগী দেখা যায়। এটা আস্তে আস্তে চুলকানি থেকে ইনফেকশন হয়ে যায় ক্যান্সারে পরিণত হয়। তাই আমাদের নিজেদের প্রতি সবসময় নিতে হবে তাহলে আমাদের মূলত এটাই চর্ম রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

আমাদের শরীরে যখন চর্মরোগ দেখা দেয় তখন আমরা অনেক চিন্তাকে থাকি যে। আমরা কি খাবার খেতে পারব আর কি খাবার খেতে পারবো না এই ভয়ে আমরা অনেক ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকি কিন্তু না আমরা আপনাকে জানাবো যে চর্মরোগ হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না। সাধারণত চর্মরোগ যদি আমাদের হয় তাহলে আমাদের কিছু কিছু খাবার থেকে সতর্ক থাকতে হবে।

যেমন বেগুন হাঁসের মাংস ডিম যেগুলো খাবারে অ্যালার্জি বা কোলেস্টের খাবার হয়। এই খাবারগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে কারণ এই খাবারগুলোতে এমনিতেই চুলকানি থাকে এর কারণে এলার্জি দেখা দেয় এই কারণে এরপরেও যদি খাবারগুলি খাওয়া হয় এতে অনেক ধরনের সাইড ইফেক্ট দেখা দেয়। তাই আমরা খাবারগুলো থেকে সতর্ক থাকব আর আমরা কি কি খাবার খাব সাধারণত চর্মরোগ যদি আমাদের শরীরে দেখা দেয়।

তাহলে আমরা তৃতীয় জাতের জিনিস একটু বেশি খাবো। কারণ তুই তো জিনিস খাইলে শরীরের রক্ত পরিষ্কার হয় রক্ত পরিষ্কার হলে চর্মরোগ বা চুলকানি থেকে আর তাড়াতাড়ি মুক্তি পাওয়া যায়। কারণে আমরা যতটা পারবো ততটা তৃতীয় জাতীয় জিনিস খাব যেমন করলা ভাজি নিম পাতার রস তীব্র জাতীয় শাক ইত্যাদি। 

এই খাবারগুলি আমরা একটু বেশি বেশি খাবো কারণ যখন আমাদের শরীরে চুলকানি অ্যালার্জি বা চর্মরোগ দেখা দেয় আমাদের শরীরের রক্তর সমস্যা হয়ে যায় এ কারণে আমাদের শরীরের রক্তকে ঠিক রাখতে হলে এগুলো খেতে হবে আর এটাই চর্ম রোগ থেকে মুক্তির উপায়।

আমরা অনেকে ভাবি চর্মরোগ হলে চর্ম রোগ থেকে ঘরোয়া উপায় মুক্তি পাওয়া যায় না কিন্তু না আমরা আপনাকে জানাবো চর্মরোগ থেকে ঘরোয়া উপায় মুক্তিচর্ম রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়। আমাদের শরীরে যদি চরম দেখা দেয় তাহলে আমরা চিন্তিত না হয়ে সেটা আগে পরে পরিবর্তন করে দেখবো সেটা কি চর্মরোগ না এলার্জি। যদি দেখি সেটা চর্মরোগ তাহলে প্রথমে আমরা হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিব

তারপর সেম গাছের পাতা বা আনাস গাছের পাতা দিয়ে সেই জায়গাটাতে ভালো করে ডলে দিব এইভাবে দু-তিন দিন বলার পরে দেখব যে সেই জায়গাটার পরিবর্তন হচ্ছে কিনা যদি বোঝা যায় যে জায়গাটার পরিবর্তন হচ্ছে। তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার শরীরে ঘরোয়া উপায় এন্টি ডট কাজ করছে এবং শরীরে যদি চুলকানি দেখা দেয় সেই জায়গাতে প্রথমে নিজের থুতু বা ছাপ লাগিয়ে দেখবেন। 

কারণ মানুষের থত চাপে থাকে বিভিন্ন ধরনের খাট যেটা চুলকানি বা এলার্জির বা চর্মরোগ এর অ্যান্টি ডট হিসেবে অনেক সময় কাজ করে। তাই ব্যবহার করবেন এই উপায় বলে যদি কাজ না করে তারপরে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং সেই জায়গাটাতে কোন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু সেটা অবশ্যই ডাক্তারের অনুমোদিত হতে হবে। এবং ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে সাধারণত চর্ম রোগ থেকে মুক্তির উপায় বা চর্ম রোগ থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় এটি।