অ্যাফিলিট মার্কেটিং করার জন্য ১০ টি বিষয় সম্পর্কে জানুন

এফিলেট মার্কেটিং করার জন্য যে বিষয় জানার প্রয়োজন হয়। সেই বিষয়টি নিয়ে আজকে আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই আপনি যদি জানতে চান মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়গুলো জানা প্রয়োজন। তাহলে এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন করুন। তো আসুন জেনে নেওয়া যাক, অ্যাফিলিয়াট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়টি জানা দরকার।

তো চলুন দেরি না করে জেনে নাও যাক আজকের এই আর্টিকেলটি। marketing করার জন্য দশটি বিষয় সম্পর্কে।

আমরা অনেকেই জানি যে অ্যাফিলিয়েট একটি লাভজনক ব্যবসা। তাই আপনি যদি ঘরে বসে মাসে ভালো মানেন টাকা ইনকাম করতে চান। সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য এফিলেট মার্কেটিং ভালো একটি সিদ্ধান্ত হতে পারে। কিন্তু এফিলিয়েড মার্কেটিং করার জন্য আমাদেরকে অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে হতে পারে। এফিলিয়াট মার্কেটিং সংক্রান্ত ট্রানজিসগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে।

আর আশা করা যায় যে এফিলিট মার্কেটিং করে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সফল হতে পারবেন। তাই আপনি অ্যাপলেট মার্কেটিং করার আগে আপনাকে খুব ভালোভাবে জানতে হবে যে এফিলেট মার্কেটিং করার যাবতীয় পদ্ধতি গুলো কি কি এই তথ্য গুলো জানলে আপনার জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং করা খুব সহজ হবে। তো আসুন জেনে নেয়া যাক এফিলেট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয় জানা প্রয়োজন।

আমরা এই অংশটিতে আলোচনা করব এফিলি একটা মার্কেটিং কিভাবে করব এফিলেট মার্কেটিং করার কার্য পদ্ধতি গুলোর নিচে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরা হলো। আপনাকে অ্যাফিলেট মার্কেটিং করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার আগেই জেনে নিতে হবে অ্যাপলেট মার্কেটিং কিভাবে করতে হয়। এবং এফেড মার্কেটিং এর পদ্ধতি গুলো কি কি। তো আসল জেনে নেওয়া যাক মার্কেটিং করার নিয়ম গুলো:

ইউটিউবিং:আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে থাকে আর সেটাতে যদি অনেক সাবস্ক্রাইবার থেকে থাকে তাহলে youtube এর মাধ্যমে এফিলেট মার্কেটিং করা যায়। তাই তখন আপনার সেই চ্যানেলটিতে আপনি চাইলে কোন ধরনের প্রোডাক্ট অডিয়েন্সদের মাধ্যমে প্রমোট করতে পারবেন।

ব্লগিং: ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আপনি খুব সহজে এফিলেট মার্কেটিং করতে পারেন। আপনার ব্লগ ভিডিও বা কনটেন্টের এর ভিতর বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এর রিভিউ করে এফিলিট মার্কেটিং করতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া ইন্সুরেন্সার: কোন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ায় যদিও আপনার ভালো পরিমাণে ফ্যান ফলোয়ার থেকে থাকে । তাদের মাধ্যমে ইন্সুরেন্স স্যার করে এফিলেট মার্কেটিং করতে পারেন। এফলেট প্রোডাক্ট সম্পর্কে পজিটিভ কোনো বিষয় সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন এবং সেটি ক্রয় করতে আপনার ফ্যান ফলোয়ারকে আগ্রহী করুন। যদি সেই প্রোডাক্টটি কোন কাস্টমার ক্রয় করে তাহলে সে প্রোডাক্টটি থেকে আপনি কিছু কমিশন পেয়ে যাবেন। আর একেই বলা হয় এফিলেট মার্কেটিং। 

ইমেল মার্কেটিং: এফিলিয়াট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে ইমেইল মার্কেটিং খুবই কার্যকর একটি বিষয়, তাই আপনি ইমেল মার্কেটিং এর মাধ্যমেও মার্কেটিং করতে পারবেন।

এডভাইজিং: youtube, facebook,কিংবা সার্চ ইঞ্জিল এডভাইজিং এর মাধ্যমে অ্যাথ মার্কেটিং করা যেতে পারে। তবে আপনি যদি এডভারেজ ইন এর মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্টের মার্কেটিং করেন তাহলে আপনার খরচ হতে পারে।

অ্যাপিলেট মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনাকে পড়বে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। এফিলিট মার্কেটিং করার জন্য যেসব কার্যপদ্ধতি রয়েছে সেগুলো সম্পর্কেও জেনে নিতে হবে। এফিলেট মার্কেটিং করার ব্যাপারে আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়গুলো জানতে হয় সে সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে। তাই আপনি যদি এফিলেট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয় জানা প্রয়োজন এ সম্পর্কে জানতে চান এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে জানতে পারবেন।

লিস্ট সিলেক্ট:এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিস সিলেক্ট করা। আপনি যদি সঠিক নিস সিলেক্ট না করতে পারেন তাহলে এফিলিট মার্কেটিং করে লাভবান হতে পারবেন না। তাই অ্যাপলিট মার্কেটিং করার পূর্বে আপনাকে সঠিক একটি নিস সিলেক্ট করতে হবে।

কীওয়ার্ড রিসার্চ করুন: নিস সিলেক্ট করা পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কি ওয়ার্ড রিচার্জ করা। হতে পারে সেটা ইউটিউব, ব্লগিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ইত্যাদি। এক কথায় বলতে গেলে এগুলোর মধ্যে যেকোন একটি প্ল্যাটফর্ম আপনাকে দাঁড় করাতে হবে। যে প্লাটফর্মের মাধ্যমে আপনি খুব সহজে এফেলেট লিংক প্রমোট করতে পারবেন।

সুন্দর সুন্দর কনটেন্ট তৈরি: সুন্দর সুন্দর বা প্রফেশনাল মানের কনটিন তৈরি করুন। প্রয়োজনীয় ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট তৈরি করুন যাতে করে সকলে আপনার ওয়েবসাইট বা চ্যানেলটিতে এসে কনটেন্ট গুলো দেখে। এবং এই কনটেন্ট গুলোর মাধ্যমে বা মধ্যে এফিলেট লিংক শেয়ার করে দিন।

এফিলিয়েট সাইট নির্বাচন করুন: আপনি কোন ধরনের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার অ্যাফিলেট মার্কেটিং করতে চান। অ্যাফিলেট মার্কেটিং করার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। তাছাড়া আপনি চাইলেন নিজে একটু ওয়েবসাইট তৈরি করে বা অন্যের ওয়েবসাইটে টাকা দিয়ে আপনার এফিলিট লিংক শেয়ার করতে পারেন।

প্রোডাক্ট নির্বাচন করুন: এফিলেট মার্কেটিং করার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রোডাক্ট সিলেক্ট করা। কেননা আপনি যদি সঠিক প্রোডাক্ট না করতে পারেন তাহলে আপনি এই এফিলেট মার্কেটিং করে লাভবান হতে পারবেন না তাছাড়া আপনার ক্ষেত্রে মার্কেটিং করাও অনেক কঠিন হয়ে যাবে।

এফিলিয়াট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয় জানার প্রয়োজন আশা করি আপনি এটি বুঝতে পেরেছেন। এফিলিয়াট মার্কেটিং করে আয় করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে। এই উপায় গুলোর মধ্যে থেকে যেকোনো একটি উপায় আপনি সিলেক্ট করতে পারেন।এফিলেট মার্কেটিং করে আয় করার উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো।

পিপিসি সিস্টেম:এফফিলিয়েট মার্কেটিং এর আরেকটি ধরন হলো পিপিসি। এর পূর্ণরূপ হল পেপার ক্লিন" সহজ ভাষায় বোঝাতে গেলে আপনার রেফার লিংকে যত ক্লিক করবে সেখান থেকে আপনি এটিএম ভালো মানের কমিশন পাবেন।

পিপিএস সিস্টেম: এফিলেট মার্কেটিং করার জন্য যতগুলো উপায় রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম উপায় হলো পিপিএস সিস্টেম। পিপিএস মানে হলো: পেপারস সেল এক কথায় বলতে গেলে আপনি যতগুলো পণ্য সেল করবেন বা বিক্রি করবেন সেখান থেকে আপনি কমিশন পাবেন।

প্রোডাক্ট রিভিউ: বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট আপনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদি। মাধ্যমে প্রোডাক্ট রিভিউ করে বিক্রি করতে পারলে সেখান থেকে আপনি একটি মোটা মানের কমিশন পেয়ে যাবেন। তবে সেই প্রোডাক্ট অবশ্যই আপনার লিংক এর মাধ্যমে বিক্রি হতে হবে।

এক কথা বলতে গেলে আপনি যদি ভিডিওর মাধ্যমে প্রোডাক্ট রিভিউ করেন তাহলে ডিসক্রিপশন বা কমেন্ট বক্সে আপনার এফিলেট লিংক দিয়ে দিতে হবে। আর আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রোডাক্ট সেল করেন তাহলে ওয়েবসাইটটির ভিতরে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক দিয়ে দিতে হবে।

এফিলেট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়ে জানা প্রয়োজন, সে বিষয় সম্পর্কে ইতিমধ্যে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। তাই আপনি যদি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এই আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই এফিলেট মার্কেটিং করার জন্য যে বিষয়গুলো জানা প্রয়োজন সে সম্পর্কে সকল তথ্য জেনে গেছেন। এই ধরনের সুন্দর সুন্দর ব্লক পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি রেগুলার ভিজিট করুন ধন্যবাদ।