শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ-খুশখুসে বিরক্তি কর কাশি দূর করার উপায়
প্রিয় পাঠক; আপনি যদি শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ কাশি হলে কি খাওয়া উচিত এবং খুসখুসে বিরক্ত কর কাশি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন এই সকল তথ্য সম্পর্কে। কারণ যেহেতু সামনে শীতকালে আভা পরিবর্তনের ফলে আমাদের শরীরেরও পরিবর্তন হয় যেটা আমাদের শরীর মানিয়ে নিতে কয়জন সময় লাগে এই মানি নেওয়ার মাঝখানে আমাদের বিভিন্ন রকম রোগবালায় দেখা দেয় এই রোগ বালাই থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে করুন
এই আর্টিকেলটি যদি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এই শীতে এবং পরবর্তী যতগুলো আসবে সবগুলো শিট থেকে আপনার শরীরকে গরম এবং বিভিন্ন রকম রোগ জীবাণু থেকে মুক্তি রাখতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্র:কাশি হলে কি খাওয়া উচিত -শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ
শুকনো কাশি কিসের লক্ষণ
সাধারণত সব বয়সী মানুষের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি শুকনো কাশির সবচেয়ে কমন বিষয় কমপ্লেইন করে থাকেন সেটি হলো post nasal drip কাছে সব সময় কম জমে থাকা এক ধরনের স্টেশন হয় এবং সেটিকে বের করার চেষ্টায় ক্রমাগত কাছে হতে থাকে এটাকে বলা হয় পোস্ট স্পেশাল ডিপ দ্বীপ কারণটি সাধারণত হয়ে থাকে স্বাভাবিক নিয়মেই আমাদের মুখ এবং নাকের ভিতর কোনদিন যেই secretion গুলো হয়।
সেগুলো গলার পেছনের নাক দিক থেকে নিচের দিকে নেমে যায় কোন কারনে যদি এটিsecccetion গুলো ঠিক হয়ে যায় বা কোন কারনে যদি আমাদের এবং সিস্টেমটি যদি টাইট হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি সৃষ্টি হয়ে থাকে এর পেছনে স্পেনসিবল কারণ গুলো হচ্ছে বিশেষ করে রায়নাইটিস এর কারণে আমাদের নাকের ভিতরে এক ধরনের প্রভা ও হয় আবার দেখা যায় যে যে রোগী দেখাচ্ছি এবং পাতলা হয়ে থাকে তাকে আমরা রানীয়স বলে থাকি দিতেও তো আমাদের মাথার ভিতরে যে খালি জায়গা বা স্পেস জমেছে সেগুলোকে সাইনাস বলা হয়।
দ্বিতীয়তঃ সাইলেন ্স গুলোর ভিতরে সেক্রেশন জমে ইনফেকশন হয় তখন আমরা তাকে বলিস সাইনোসাইটিস এর কারণে আমাদের শরীরে তীব্র মাথাব্যথা এবং জ্বরও থাকতে পারে তৃতীয়ত আমাদের পাকস্থলী থেকে যদি এসিড উপরের দিকে উঠে আসে এটিকে আমরার এসির প্লাস বলে থাকি এটিও একটি পোস্ট রাখার জিভের একটি কারণ এছাড়াও নাকের ভেতরে পলি ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া দিয়ে আমাদের যে কমন কোল্ড হয় সেটি এছাড়াও ইয়ার এগুলো post nasal drip কারণ
কাশি হলে কি খাওয়া উচিত
সাধারণত আমাদের ছোট বড় সবারই সর্দি কাশি হয়ে থাকে শিশুদের কি কারণে কাশি হয়ে থাকে তা আমরা জানবো সাধারণত ছোট বাচ্চাদের সর্দি কাশি হয়ে থাকে ঠান্ডা এবং অতিরিক্ত গরম থেকে এবং কি খালি পায়ে যদি ঠান্ডা মধ্যে হাটে তাহলে তাহলে কাশি হতে পারে শ্রদ্ধেয় হতে পারে এবং শীতকালে যদি ঠান্ডার মধ্যে কাপড়চোপড় পরিধান না করে তাহলে ঠান্ডা শরীরে বসে যেয়ে সর্দি কাশি হতে পারে কোন কারণে যদি সত্যি কাশি হয়ে থাকে।
আমাদের তাহলে আমাদের কি খাওয়া উচিত তা আমরা আছি বিস্তারিত জানব ঠান্ডার মধ্যে আমাদের গরম খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন এবং ভালো শরীরকে গরম রাখলে তাহলে আমাদের সর্দি কাশি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে ঠান্ডার মধ্যে শীতকালে যেগুলো খাবার আমরা খাব যেমন সুখ বা আদা চা গরম খিচুড়ি ইত্যাদি এগুলো গরম টাইপের খাবার আমাদের ঠান্ডা মধ্যে খেতে হবে।
এগুলো খাবার আমাদের শরীরের ভিতর থেকে গরম করে আবার বিশেষ করে মধু আদা এবং মসলার যে চা রয়েছে সেটা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ আবার কাশি অতিরিক্ত বেশি হলে তুলসির পাতার রস আগাছা আদা দিয়ে গরম পানি করে খাওয়া ।ইত্যাদি কাছে হলে আমাদের যে ফল খেতে হবে যেগুলোতে ভিটামিন সি থাকে সেগুলো ফল আমাদের খেতে হবে ফলের দিক দিয়ে দেখতে গেলে পেয়ারা আমরা আমলকি কমলা মালটা এগুলো ফলেতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
যাদের অতিরিক্ত কাশি থাকে তারা ঘুমানোর আগ দিয়ে বুকে তেল মাখিয়ে পিঠে তেল মাখিয়ে পানিতে তেল মাখিয়ে ঘুমাবে এতে অনেক উপকার পাওয়া যায় কাশি হলে আমাদের এগুলো জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
খুশখুসে বিরক্তি কর কাশি দূর করার উপায়
শীতকাল আসলে আমাদের কমবেশি সকলেরই খুব বিরক্ত করে একটি কাশি হয়ে যায়। এক কথায় বলতে গেলে আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদের শরীরে পরিবর্তন হয় যার ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম রোগের দেখা দেয় তার মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম একটি রোগ হলো কাশি এবং জ্বর এই দুইটি অসুখ মানুষের শরীরের মধ্যে দেখা দিবেই। মানুষের শরীরে যখন কোন মারাত্মক ধরনের রোগ দেখা দেয় তার ঋতু পূর্বে ঘন ঘন জ্বর দেখা দিয়ে থাকে।
কিন্তু এটা অতটা ভয় পাওয়ারও ব্যাপার না কারণ জ্বর সর্দি কাশি এগুলো মানুষের বেশিরভাগ আবহাওয়া পরিবর্তনের হওয়ার ফলেই দেখা দিয়ে থাকে। তাই এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে আপনি অবশ্যই কোনো চিন্তা করবেন না এগুলো দেখে মুক্তি পাওয়ার জন্য। বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন ফার্মেসিতে পাওয়া যায় ওগুলো খাবেন এবং অতিরিক্ত যদি আপনার কাশী দিনকে দিন বেড়ে যায়।
তাহলে আপনি ঠাণ্ডা বা নরমাল পানি খাবেন না পানি খাওয়ার পূর্বে কুসুম গরম পানি করে নিবেন এবং সেই পানি পান করবেন। কুসুম গরম পানি হওয়ার ফলে আপনার কন্ঠ খুব তাড়াতাড়ি শেখ হয়ে যাবে এবং খুশকি খুশবু কাশি আর আপনার দেখা দিবে না।
ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url