টিউমার থেকে বাঁচার উপায় - টিউমার থেকে কি ক্যান্সার হয় এই সম্পর্কে জানুন

প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন যে টিউমার থেকে বাঁচার উপায় কি? আপনি যদি না জেনে থাকেন।যে টিউমার থেকে বাঁচার উপায় কি তাহলে আমরা আপনাকে জানাবো যে টিউমার থেকে বাঁচার উপায়।কি এবং এটাও জানবো যে টিউমার থেকে কি ক্যান্সার হয়।এসব ইন্টারেস্টিং বিষয় জানতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং আর্টিকেলটি সম্পন্ন করুন।

আপনি যদি টিউমার থেকে বাঁচার উপায় সমূহ জানতে আগ্রহী হন। তাহলে আমাদের নিচের পোস্ট সূচিপত্র টি লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে টিউমার সম্পর্কে নিচে অনেক ধরনের টপিক তুলে ধরা হয়েছে আপনার যেই টপিকটি পছন্দ মত সেই টপ একটি করতে পারবেন।

আমরা অনেকে জানি না যে টিউমার কি রকম হয়ে থাকে। আবার অনেকেও জানি যে টিউমার কি রকম হয় যেগুলো আমরা দেখতে পাই সেগুলো কে বলতে পারি যে এটা টিউমার বা এরকম টিউমার হয়ে থাকে। কিন্তু যেগুলো টিউমার পেটের ভিতরে বাও শরীরের ভেতর অংশে থাকে যেগুলো আমরা দেখতে পাই না আমরা টিউমার বলে দাবি করি না। কিন্তু টিউমার শরীরের ভিতর বাহিরে সব জায়গাতেই হতে পারে। সাধারণত টিউমার গোল আকৃতির হয়ে থাকে।

আমাদের শরীর থেকে যেগুলো বের হয় গোল আকৃতির মত হয়ে উঁচু হয়ে থাকে। এগুলো হল ওপেন টিউমার যেগুলা শরীরের বাইরের দিকটাতে থাকে। কিন্তু যেগুলো টিউন আর আমাদের শরীরের ভেতরের অংশটিতে হয়ে থাকে যেমন পেটের ভিতর মাথায় গলার ভিতরে মুখের ভিতরে সেগুলো টিউমারের আকৃতি বা ওগুলো দেখতে কেমন হয় সেটা আমরা জানি না। সেগুলো টিউমারকে বলে লোকান্ত টিউমার যারা শরীরের ভিতরে থাকে।

যদি আপনার শরীর থেকে কোন কিছু উঁচু হয়ে ফুটবলের বা ছোট মার্বেলের মতো বের হতে থাকে তাহলে মনে করবেন যে সেটা টিউমার। আর এইভাবে সেটা যদি বুঝতে না পারেন সেটা দেখবেন আস্তে আস্তে নরম হয়ে পরিণত হবে। আর যেগুলো পেটের ভিতরে সেগুলোতে নরমালি হালকা হালকা ব্যথা হয়ে থাকে আর অনেক পানি পিপাসা পেয়ে থাকে। মানুষের শরীরে যখন টিউমার হয় তখন মানুষের শরীরে প্রচুর প্রাণীর ঘাটতি থাকে।

কারণ টিউমার শরীরের সকল পানি এবং রস চুষে নেই তাই মানুষের প্রচুর প্রাণীর প্রয়োজন হয়। আর যদি মাথাতে টিউমার হয় তাহলে আস্তে আস্তে মাথা ব্যথা করবে আর টিউমারটা যদি সাইজ বড় হয়ে যায় তাহলে হঠাৎ হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যাবে। এই সমস্যা গুলো দেখা দিলে বা এ লক্ষণ গুলো দেখা দিলে বুঝে নিতে হবে যে টিউমার হয়েছে। সাধারণত এগুলো টিউমার চেনার উপায়।

আমরা অনেকে জানি না যে টিউমার হলে কি ব্যথা হয় কি হয় না। চলুন আজকে টিউবার হলে ব্যাথা হয় কিনা সেই বিষয়ে জানা যায়। আমাদের শরীরে যখন টিউমার হয় তখন সেটা একটি ছোট মার্বেলের মত হয় আকৃতি হয়ে আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে একটা ক্রিকেট বলের মতো। নরমালি টিউমারে কোন ধরনের ব্যথা হয়ে থাকে না কিন্তু টিউমার টাকে ধরে তখন চাপাচাপি করা হয় তখন হালকা হালকা ব্যথা অনুভব হয়। যেগুলো শরীরে বাইরে থাকে।

সেগুলোতে হালকা হালকা ব্যথা অনুভব হয় এ কারণে দিয়ে কারণ এগুলো চামড়ার উপরে থাকে। তাই চাপ না দেওয়া পর্যন্ত কোন ব্যথা অনুভব করা যায় না। আর যেগুলো শরীরের ভিতরে থাকে যেমন পেটের ভিতরে যেগুলো টিউমার পেটের ভিতর থাকে। সেগুলো টিউমার হালকা হালকা ব্যথার দেখা দিয়ে থাকে যেমন পেটে ব্যথা করা মাঝে মাঝে পেটে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা করা এই সমস্যাগুলো দেখাবে আর টিমারা সাইজ যত বাড়তে থাকে তত ব্যথা বাড়তেও থাকে।

এবং মাথায় যাদের টিমার হয় ছোট অবস্থায় তাদের তেমন কোন সমস্যা হয় না আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে তখন মাথা ব্যথা করা মাথা ঘোরানো বমি হওয়া ঘুম না হওয়া মাথায় যখন টিউমার আস্তে আস্তে বড় হয় এখন এই সমস্যাগুলি দেখা দেয়। তাই যেগুলো শরীরে সিরিয়াসলি জায়গা বা ক্রিটিকাল জায়গা সেগুলোতে কিছু কিছু ব্যথা হয়ে থাকে কিন্তু শরীরের বাহিরে যেগুলো টিউমারে থাকে সেগুলোতে তেমন একটা ব্যথা হয় না। তাহলে আপনারা জানতে পারছেন যে টিউমার কি ব্যথা হয় কি হয় না।

আমরা অনেকে জানি না যে টিউমার কোথায় কোথায় হয় আবার অনেকে জানে কিন্তু সঠিকটা জানিনা। টিউমার হল এমন এক জিনিস যেটা শরীরে থাকলে প্রচুর বিরক্ত লাগে দেখতে খারাপ লাগে সুন্দর চেহারাকে নষ্ট করে ফেলে মানুষের শরীরে যখন টিউমার দেখা দেয় তখন মানুষ আস্তে আস্তে শুকিয়ে যেতে থাকে। কারণ টিউমার থাকার ফলে শরীরের যত ধরনের রস আসে সব শুষে নেয় এবং শরীরকে দুর্বল করে ফেলে এ কারণে মানুষ শুকিয়ে যেতে থাকে।

চলুন জেনে ফেলা যাক টিউমার কোথায় কোথায় হয়। টিউমার আমরা কম বেশি সবাই এই নামটা জানি বা পরিচিত টিউমার মানুষের শরীরের যে কোন অংশেই হতে পারে। কিন্তু এটা মানুষের শরীরের উপর অংশটাতে বেশি দেখা দেয় যেমন গলা পেটে হাতে কানের পাশে মাথার ভিতর এগুলোতে একটু বেশি দেখা দিয়ে থাকে আবার অনেক সময় টিউমার দেখা দিয়ে থাকে। কিন্তু কিছু কিছু টিউমার মানুষের শরীরের ভিতরে দেখা দিয়ে থাকে।

যেগুলা মানুষের অনেক ধরনের বিশৃঙ্খলা বা সমস্যার মধ্যে ফেলে যেগুলো পেটের ভিতরে মাথাতে হয় সেগুলোতে প্রচুর ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। সাধারণত টিউমার গুলো বেশিরভাগ শরীরের বাইরে হয়ে থাকে যেটা শরীরের যে কোন অংশ হতে পারে পা থেকে শুরু করে মাথা পর্যন্ত যে কোন অংশে হতে পারে। তাহলে আপনারা জানতে পারলেন যে টিউমার কোথায় কোথায় হয়।

আমরা অনেকেই জানিনা যে টিউমার থেকে কি ক্যান্সার হয় কি হয় না আবার অনেকে এটা নিয়ে অনেক উল্টা পাল্টা চিন্তা ভাবনা করে থাকি। আসলে টিউমার থেকে ক্যান্সার হয় না আবার কোন কোন সময় তুই আমার থেকে ক্যান্সার হয়েও থাকে। যেগুলো টিউমার শরীরের বাহিরের অংশটিতে থাকে সেগুলো থেকে তেমন একটা সমস্যা না দেখা দিলেও যেগুলো টিউমার শরীরের ভিতরে অংশ থাকে। যেমন পেটের ভিতরে মাথার ভিতরে থাকে।

এই টিউমার গুলোতে সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে আবার অনেক সময় এই টিউমার গুলি থেকে ক্যান্সার হয়ে থাকে একটা টিউমার থেকে তখনই ক্যান্সার হয় যখন একটা টিউমার আস্তে আস্তে বড় হতে হতে। একটা টিউমার যখন আস্তে আস্তে একটা মানুষের শরীরের ভিতরে তার যত টিউমারের শিকর বা রোগ থাকে সেগুলো ছড়িয়ে ফেলে এবং তখন চিকিৎসা না নেওয়া হলে। আস্তে আস্তে বড় হয়ে যখন ফেটে যায় তখন টিউমার থেকে ক্যান্সার দেখা দিয়ে থাকে।

যে কারণে একটা মানুষের মৃত্যু ঢুকেও থাকতে পারে। আর যেগুলো টিউমারস মানুষের শরীরে বাইরে থাকে সেগুলোতে তেমন একটা সমস্যা হয় না আবার যেই টিউমার মানুষের মাথার ব্রেনে থাকে। সেটা মানুষের জন্য খুবই বিপদজনক সেই তোমার যদি আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে এবং বড় হতে হতে যদি কোন এক কারণ টি-মরকে যদি চিকিৎসার মাধ্যমে বের না করা হয়।

বাটি আমারটা যদি ফেটে যায় মানুষের ব্রেনের ভিতরে বা তার রগ বা শিকর পড়া মাথাতে যখন ছড়িয়ে ফেলবে তখন মানুষের আস্তে আস্তে ক্যান্সার হয়ে যাবে এবং মানুষের মৃত্যু ঝুঁকি হতে পারে। তাহলে আপনারা জানতে পারলেন যে টিউমার থেকে কি ক্যান্সার হয় কি হয় না।

আমার টিউমার সম্পর্কে কমবেশি সকলেই জেনে থাকি কিন্তু আমরা এটা জানি না যে মানুষের শরীরে যখন টিউমার হয় সেটা কি ভালো হয় কি হয় না। তো চলুন আজকে জানা যাক যে মানুষের শরীরে টিউমার হলে কি ভালো হয়। মূলত মানুষের শরীরে যখন টিউমার আস্তে আস্তে হতে থাকে সেটা যদি ছোটবেলাতেই চিকিৎসা নেওয়া হয় যখন যদি হোমিও ওষুধ খাওয়া হয়। তাহলে টিউমারকে ছোটবেলায় ভালো করা ফেলা সম্ভব কিন্তু আমরা তো অবহেলা করে।

টিউমারকে তেমন গুরুত্ব দেই না। যখন এই টিউমার আস্তে আস্তে বড় হয়ে যায় তখন আমাদেরকে একটু সমস্যা যখন দেখা দেয় তখন আমরা ভালো করার জন্য ডাক্তারের কাছে যাই কিন্তু ডাক্তার এতে বিভিন্ন পরামর্শ দেয়। তাই আমাদের শরীরে যদি টিউমার দেখা দেয় তাহলে টিউমার হওয়া শুরুতেই আমরা চিকিৎসা নিব যাতে শেষ ছোটবেলাতেই নষ্ট হয়ে যায়।

আর যারা ভুলবশত নিয়ে থাকেন না তারা ডাক্তারের কাছ থেকে অপারেশন বা কোন মেশিনের দ্বারা টিউমারকে গুলিয়ে ভাত কেটে নিতে হয়। সাধারণত ২০১৮ সালের আগে টিউমারের তেমন কোনো ভালো একটা চিকিৎসা ছিল না কিন্তু এখনকার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিভিন্ন রোগের বিভিন্ন চিকিৎসা হয়ে থাকে। তার মধ্যে টিউমার ও একটি বিশেষ চিকিৎসা যা বাংলাদেশে এখনো খুব ভালো প্রচলিত। তাই আমাদের শরীরে টিউমার হলে অতটা হাইপার হওয়ার দরকার নেই।

কারণ এখন টিউমারের চিকিৎসা খুবই সহজ কারণ চিকিৎসা করলে টিউমার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই আমাদের শরীরে টিউমার হলে আমরা অতটাও ভেঙ্গে পড়বো না কারণ নিউমার্কে ভালো করা সম্ভব চিকিৎসার মাধ্যমে তাহলে আমরা জানতে পারলাম যে টিউমার কেউ ভালো করা যায়।