বাতের ব্যথা কেন হয় - বাতের ব্যথা থেকে মুক্তির উপায়

প্রিয় পাঠক, জানেন বাতে ব্যথা কেন হয়। বা বাসের ব্যথা হলে করণীয় কি আপনার যদি তোমাদের ব্যথা হয়। তাহলে বাতের ব্যথা থেকেমুক্তির উপায় এই সমস্ত বিষয়ে জানতে যদি হয়ে থাকেন। তাহলে এই আর্টিকেলটা শুধু আপনার জন্য তাহলে আর্টিকেলটা শুধু আপনার জন্যই এটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন বাতের ব্যথা কেন হয়।
বাতের ব্যথা কেন হয়
বা বাতের ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় কি এবং এ বাতের ব্যথা হলে কি করণীয় এবং না করনীয় এবং বাঁকা ব্যাথা হলে উপকার কি কি এবং অপকারিতা কি কি এই সমস্ত বিষয়ে জানাটা খুবই জরুরী কারণ আমাদের প্রত্যেকেরই কমবেশি এই সমস্যা দেখা দেয়।

বাতের ব্যথা কেন হয়

আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা যে এই বাতের ব্যথা কেন হয়। আপনারা যারা না জেনে থাকেন এই আর্টিকেলটা শুধু আপনাদের নেকি করলে আপনি জানতে পারবেন যে বাটের ব্যথা কেন হয় এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি কি। মূলত বাপের ব্যথা রক্ত যখন মারা যায় তখন এই সমস্যা গুলো দেখা দেয়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই রক্ত কণিকা কাকে বলে রক্ত কণিকা হলে মানুষের রক্তের ভিতর মিশে থাকা।

এক ধরনের হিমোগ্লোবিল যা মানুষের রক্তে রক্তচাপ বিক্রি করে বা রক্তের সব কমায় কাকে রক্ত বলা হয়। প্রতি তিন মাস পর পর মানুষের রক্ত কণিকা গুলো মারা যায় তখন মানুষের এই বাতের সমস্যা একটু বেশি দেখা দেয়। তাই আমাদের যদি বাতের সমস্যা দেখা দেয় আমরা অতটা চিন্তিত হবো না কারণ এই সমস্যাটা প্রতিদিন মাসের মধ্যেও একবার হলেও দেখা দিবে। তাই আমরা অতটা চিন্তিত না হয়ে সেটাকে দমন করার চেষ্টা করব।

যদি বাতের ব্যথা অতিরিক্ত পরিমাণে হয়, যে যেই জায়গাটা ব্যথা করবে যখন হাত পায়ে সেগুলো তো আমরা মাসাজ করব বা টিপার চেষ্টা করব। কারণ বাতের ব্যথায় এমন এক সমস্যা যেটা ওষুধ খেলে কিছু সময়ের জন্য ঠিক হবে কিন্তু একদম ঠিক হবে না। তাই আমরা বাতের ব্যথা দেখা দিল কতটা চিনতে পারছ না হয়ে। সেটাকে আস্তে আস্তে দমন করার চেষ্টা করব।

এবং একটু এই সমস্যাটা আমাদের কতদিন পর পর দেখা যায়। কারণ পরবর্তীতেও আপনাকে এই সমস্যাটা ততদিন পরে দেখা দিবে। এই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার মূলত একটি উপায় আছে। আপনি যদি বাতের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে আপনাকে প্রতি তিন মাস পর পর রক্ত ডোনেট করতে হবে। তাহলে আপনি বাতের সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি জানতে পারলেন যে বাতের ব্যথা কেন হয়।

বাতের ব্যথার লক্ষণ

আমরা অনেকেই জানিনা যে বাতের ব্যথা কিভাবে দেখাবে বা এর লক্ষণ গুলো কি কি। তো চলুন জেনে ফেলা যার যে বাতের ব্যথা গুলো কি কি লক্ষণ হয়। মূলত কারো বাতের ব্যথা যদি দেখা দেয় সেটা প্রথমে রক্ত সমস্যার মাধ্যমে দেখা দিবে। যেমন মানুষের রক্ত যখন লোহিতকণিকা মারা যায় বা হিমোগ্লোবিন তিন মাস পর পর মারা যায়। তখন এই সমস্যাটা দেখা দেয়। আর এই সমস্যাটা প্রথমে পিঠে বা পায়ে দেখা যায়। প্রথমে হালকা হালকা একটা বিরক্ত কর ধরণের ব্যথা হয়।

এবং সেটা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। এবং কোন ওষুধে কাজ করে না কারণ এটি রক্ত জনিত সমস্যা এই কারণে কোন ওষুধ কাজ করতে পারে না বাতের ব্যথাতে এবং ততদিন পর্যন্ত কাজ করবে না যতদিন পর্যন্ত নতুন রক্ত বা রক্ত লোহিত কণিকা গুলো নতুন ভাবে জন্ম না নেয়। আর বাপের ব্যাথার লক্ষণ হাত পায়ে ব্যথা ঘাড়ে ব্যথা মাজায় ব্যথা হাত পায়ের রগ টেনে ধরা এই সমস্যা গুলো দেখা দেয়। এক কথায় বলতে গেলে বাতের লক্ষণ এগুলোই।

কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে

অনেক ধরনের খাবার আছে যেগুলো খেলে বাতের ব্যথা বেড়ে যায়। বা অনেকের বাতের ব্যথা না থাকার পরেও সে খাবার গুলো খেলে অল্প কয়েকদিনের মধ্যে বাতের ব্যথা নিশ্চিত দেখা দিবে। সেই খাবারগুলি হল অনেক সময় দেখা যায় যে আমরা অনেক ধরনের শাকসবজি খাই অনেক শাকসবজি খেলে আবার দাঁতে ব্যথা দেখা দেয়।

যেমন অনেকের বেগুন খেলে বাতের ব্যথার সাথে সাথে এলার্জির সমস্যা ও দেখা দেয়।অনেক সময় পাতি হাঁসের মাংস খেলে সবচেয়ে বেশি বাতের ব্যথা দেখা দিয়ে থাকে। কারণ পাতি হাঁসের মাংস প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন থাকে। তার ফলে হাঁসের মাংস খাওয়াতে বাতের ব্যথা অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যায়। কমবেশি সব ধরনেরই হাসবা মুরগির মাংস প্রচুর পরিমানে হিমোগ্লোবিন থাকে।

তাই যারা অতিরিক্ত পরিমাণে হাঁস মুরগির মাংস পছন্দ করে একটু লক্ষ্য করলে দেখা যায় রে তাদেরই বাতের ব্যথা বেশি দেখা দেয়। আবার অনেক সময় বা অনেকেরই হাঁসের ডিম খেলে বাতের ব্যথা দেখা দেয়। হাঁসের ডিমের কুসুম এতে থাকে রক্ত বাড়ানোর রক্ত বৃদ্ধি করার প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি তাই হাঁসের ডিম খেলেও বাতের ব্যথা অনেক বেড়ে যায়।

বাতের ব্যথা কমানোর ঔষধ

অনেক ধরনের ওষুধ আছে। যেমন ডিপ্লোমল ট্যাবলেট (Diclomol Tablet) এইটা সেবন করলে রক্ত হিমোগ্লোবিন কমাতে অনেক সাহায্য করে। তাই যখন আমাদের বাতে অতিরিক্ত সমস্যা করবে তখন আমরা এই ট্যাবলেট খাওয়ার পর খেয়ে নিব নয় এটি খালি পেটে খেলে কাজ করবে না। তাই রক্তের হিমোগ্লোবিনে চাপ কমাতে হবে তাই এই ট্যাবলেটটি খেতে হবে। এটি খাওয়ার পর কিছু খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।

যেমন হাঁসি মুরগির মাংস গরুর মাংস হাঁস মুরগির ডিম এগুলো কিছু খাবার থেকে বিরত রাখতে হবে নিজেকে। এই খাবারগুলো থেকে বিরত থাকলে বাতের সমস্যা দেখা দিবে না। আর যদি আবার দিয়ে থাকে ক্যাল এক্স ট্যাবলেট(cal x Tablet) মেডিকেল ফার্মেসিতে গেলে পাওয়া যায়। যে ট্যাবলেট টা কি গ্রহণ করলে বা সেবন করলে শরীরের বা বাত ব্যথা হাত-পায়ের ব্যথা অনেক ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

তাই আমাদের যদি সমস্যা দেখা দেয় এই ট্যাবলেট গুলো সেবন করব এবং বাত ব্যথা মূলত সময় ধরে বাড়তে থাকে। তাহলে ওই কিছু খাবারগুলো থেকে বিরত থাকবো তাহলে কয়েকদিনের ভিতরে বাতের ব্যথা কমানো যাবে। এবং একটি পড়ে আপনি জানতে পারলেন যে কি ওষুধ খেলে বাতের ব্যথা কমানো যায়।

বাতের ব্যথা থেকে মুক্তির উপায়

আমরা অনেকে জানি বাতের ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় ওর অনেকেই জানিনা কি করে মুক্তি পেতে হয় যারা জানে না তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি বললে জানতে পারবেন। কি করে বাসের ব্যথা থেকে মুক্তি হয় এবং কি কারণে বাতের ব্যথা হয়। তো চলুন জেনে ফেলা যাক যে কি কারণে এই সমস্যা বলে দেখা দেয়। মূলত বাতের ব্যথা তেমন একটা সমস্যা না এটা দেখা দেয় প্রতিদিন তিন চার মাস পর পর কারণ। আমাদের শরীরের রক্ত যখন পরিবর্তন হয় তখন এই সমস্যাটা দেখা দিয়ে থাকে।

কারণ আমরা সকলেই জানি যে শরীরের মধ্যে কোন মরা ধরনের রক্ত বা মৃত রক্ত থাকলে শরীরে বা যে কোন স্থানে ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। আর আমাদের প্রত্যেকের শরীরের প্রতি তিন মাস বা চার মাস পর পর রক্ত পরিবর্তন হয়ে থাকে এবং আমাদের শরীরে যত রক্ত থাকে। শরীরের সকল রক্তের লোহিত কণিকা মারা যায়। এই কারণে আমাদের শরীর ব্যথা করে আমরা তাকে বলি বাতের ব্যথা আবার অনেক ধরনের খাবার আছে।

যেগুলো খেলেও এই সমস্যা গুলি দেখা দেয় বা বা বাপের ব্যথা বেড়ে যায়। তাই আমরা সেই খাবারগুলো থেকে সব সময় নিজেকে দূরত্ব বজায় করে রাখবো তাহলে সমস্যার মুখোমুখি আমাদের হতে হবে না। আর আমাদের যাতে শরীরে বাতের ব্যথা আছে বা বাতের ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় জানেন না যদি আপনার শরীরে দাঁতের ব্যথা হয় তাহলে আপনি ঘরেই ব্যাথা ভালো করতে পারবেন। যদি আপনার বাতের ব্যথা অতিরিক্ত সময় ধরে হয়ে থাকে।

তাহলে কিছু পরিমাণে তেল নিবেন তার তেলের ভিতরে রসুন কালোজিরা লবঙ্গ দিয়ে তেলকে ভালোভাবে গরম করে নিব এবং শরীরের যে স্থানে ব্যথা করবে সে স্থানে ভালোভাবে মাসাজ করে লাগিয়ে দিব। আর এমন ভাবে লাগাবো যেভাবে লাগালে শরীরে ভিতরে অংশ ঢুকে যাবে। আর আমরা যদি ভালোভাবে মেসেজ করে না লাগাই তাহলে সেই তেল শরীরে ভিতরে ঢুকবে না তাই ব্যথা ভালো হয়।

তেমন চান্স নেই। আর এভাবে দিনে তিন চারবার করে লাগালে একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখা যায় যে ব্যথা অনেকটা কমে গেছে। তো প্রিয় পাঠক তাহলে আপনি জানতে পারলেন বাতের ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় কি আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি নিশ্চয়ই উপকৃত হবেন এতক্ষণ ধরে করার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url