কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার - কবুতরের বাচ্চার রোগ

প্রিয় পাঠক, আপনি কি কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে কিছু জানেন। কারণ আমাদের কম এবং বেশি সকলের পছন্দ কবুতর কিন্তু আপনাকে জানতে হবে যে কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে। কারণ আপনি যদি নাই জানেন যে কবুতরের বাচ্চার রোগ এর সম্পর্কে তাহলে আপনি সঠিক চিকিৎসাটা দিতে পারবেন না। তাই আপনাকে জানতে হবে যে কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে।
কবুতরের কৃমির ঔষধের নাম
কবুতরের বাচ্চার রোগ সব সময় লেগেই থাকে। তাই আপনাকে কবুতরের কয়েকটি রোগের নাম সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ আপনি যদি রোগের সাথে পরিচিত না থাকেন তাহলে চিকিৎসা কিভাবে নেবেন। তাই আপনাকে কিছু কবুতরের রোগের সাথে পরিচিত থাকতে হবে। তো চলুন শুরু করা যাক যে কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে এবং কবুতরের কৃমির ওষুধের নাম সম্পর্কে।

পোস্ট সূচিপত্র: কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার এবং কবুতরের বাচ্চার রোগ সম্পর্কে তথ্য

  • কবুতরের কয়েকটি রোগের নাম
  • কবুতরের বাচ্চার রোগ
  • কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার
  • কবুতরের কৃমির ঔষধের নাম

কবুতরের কয়েকটি রোগের নাম

আপনাকে প্রথমে জানতে হবে কয়েকটি কবুতরের পরিচিত রোগের নাম। কারণ আপনি যদি কয়েকটি কবুতরের নাম না জানেন তাহলে যে বুঝতে পারবেন না যে কবুতরের কি রোগ হয়েছে। আর আপনি যদি কিছু কবুতরের রোগের সাথে পরিচিত থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন কি রোগ হয়েছে। এবং এই রোগে কি চিকিৎসা করলে কবুতর তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে। তো চলুন জানালা কবুতরের কিছু পরিচিত রোগের নাম সম্পর্কে।

যেমন জ্বর, কাশি, পাতলা পায়খানা, চুনা পায়খানা, চোখে পট পড়া, কলেরা,, কৃমির সমস্যা, পিপিয়া, রুচির সমস্যা, ইত্যাদি আপনি যদি এই সমস্যাগুলো বুঝতে পারেন কি কারণে হয়েছে তাহলে আপনি কবুতরের সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন। আর আপনি যদি এই রোগ গুলো সম্পর্কে নাই জানেন তাহলে সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন না। এবং এই রোগগুলো হলে কি কি ওষুধ খেতে হবে সেটি আপনাকে জানতে হবে।

কারণ আপনি যদি না জেনে অন্য কোন ওষুধ খাওয়ান তাহলে এতে ক্ষতি হতে পারে। তাই আগে আপনাকে খুব ভালো করে জানতে হবে যে কোন রোগ হলে কোন ওষুধ খাওয়াতে হয় তাহলে আপনি কবুতরের সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন। বিশেষ করে আরেকটি সমস্যা সবচেয়ে কবুতরের বেশি দেখা দিয়ে থাকে সেটি হল কবুতরের চোখের রোগ ও কবুতরের চোখে পট পড়া। এ রোগটি কবুতরের সর্বোচ্চ বেশি দেখা দিচ্ছে তাই আপনাকে জানতে হবে যে এ রোগ হলে কি করতে হয়।

এই রোগটি হলে বিশেষ করে । কবুতরের চোখে ভিতরে পাতলা টিস্যু মত একটি পরপরই যে পটের কারণে কবুতর ভালো করে চলতে দেখতে পারে না। যদি বুঝতে পারেন কবুতরের চোখে পর পড়েছে তাহলে সে পথকে তুলে দিতে হবে। তাহলে খবর দাও তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে। আর আপনি যদি সেই পথটি বা সে পাতলা আবরণটি পরিষ্কার না করেন তাহলে কবুতরের চোখ নষ্ট হয়ে যাবে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কবুতরের চোখে রোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে।

কবুতরের বাচ্চার রোগ

কবুতরের যখন বাচ্চা হয় তখন বেশিরভাগ কবুতরের বাচ্চার রোগ এর সমস্যা দেখা দেয়। তাই আপনাকে জানতে হবে কি কারনে কবুতরের বাচ্চার রোগ দেখা দিচ্ছে। কারণ আপনি যদি বুঝতে পারেন তাহলে কবুতরের বাচ্চা রোগের সমস্যার কারণ। যখন কবুতরের বাচ্চা ডিমের ভিতর থেকে বাহিরে আসে তখন কবুতরের বাচ্চা যখন যে সমস্যাটা বেশি দেখা যায় সেটি হচ্ছে নিমুনা সত্যি সর্দি জ্বর এবং কাশির কারণ।

তাই আপনাকে কবুতরের যখন বাচ্চা দিবে তার আগে আপনাকে কবুতরের মাকে ভালো করে ওষুধ ভিটামিন খেতে হবে। তাহলে কবুতর যখন তারা বাচ্চাকে খাবার খাওয়া হবে বড় কবুতরের থেকে ছোট বাচ্চার শরীরে ক্যালরি পার হয়ে যাবে। আর বিশেষ করে যখন কবুতরের বাচ্চা কবুতরের বাসায় থাকে কবুতরের বাচ্চা হওয়ার পরে সে বাসায় কিছু পোকা দেখা দেয়। পোকা গুলো অনেক বিষাক্ত ছোট কবুতরের বাচ্চা হাত-পা খেয়ে ফেলে তাই আপনাকে জানতে হবে।

এ পোকা গুলো হলে কি করতে হবে। তাই যখন কবুতর নতুন বাচ্চা দিবে তার পরে কবুতরের বাসা ভালো করে পরিষ্কার করে দিতে হবে নয়তো সে পোকা গুলো কবুতরের বাচ্চার ক্ষতি করতে পারে। আর বিশেষ করে কবুতরের বাচ্চা তেমন কোন রোগ হয় না আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে কবুতরের বাচ্চা রোগ কি কি।

কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার

কবুতরের সবচেয়ে বেশি যে রোগটি দেখা যায় সেটি হল কবুতরের চোখের রোগ এক কথা বলতে গেলে কিছুদিন পরপর কবুতরের চোখে ছানি বা এক ধরনের পট পরে যার কারণে কবুতর কিছু চোখে দেখতে পারেনা সবসময় কবুতরের চোখ ফুলে থাকে। এবং কবুতর চোখ দিয়ে সব সময় পানি পরে আপনাকে জানতে হবে কি কারণে কবুতরের চোখে পথ পাবে এক কথা বলতে গেলে কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে তো চলুন জানা যাক।

যে কি কারণে চোখে পথ পড়ে আর যদি পড়ে থাকে তাহলে কি করে এর থেকে মুক্তি পাবো। যখন কোন কবুতর অনেক দিন যাবত ধুলোবালি বা একটি বাসার মধ্যে বাকি রুমের মধ্যে যখন বন্দী থাকে। তখন কবুতরের চোখে এই পট বা পাতলা বরণ করে যদি এই আবরণী পড়ে তাহলে কি করে এটি ভালো করবে। তুমি কবুতরটাকে ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে এবং চোখের ভেতর কটন বা নরম জাতীয় কোন কিছু দিয়ে সে পাতলা আবরণ বাটি চোখে তুলে দিতে হবে।

গানটি শুনে সময় দেখা যায় যে বড় শক্ত হয়ে যায় এবং অনেক মোটা হয় যার কারণে কবুতর চোখে দেখতে পারে না তাই কথা বলতে গেলে কবুতরের চোখের ভেতর একটি সাদা পাথরের মত হয়ে থাকে। এই পাথরটি চোখ থেকে তুলে দেওয়ার পর বা চোখ থেকে বের করার পর চোখের ভিতর ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে তারপরে কবুতরকে কয়েকদিন যত্ন সহকারে রাখতে হবে।

এবং কবুতরকে কয়েকদিন পর্যন্ত খুব ভালোভাবে যত্ন নিতে হবে এবং ভিটামিন ক্যালসিয়াম খুব প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে। নয়তো কবুতরের চোখ নষ্ট হয়ে যাওয়ার চান্স অনেকটাই থাকে। তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কি করে কবুতরের চোখের রোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে।

কবুতরের কৃমির ঔষধের নাম

আমাদের যাদের কবুতর আছে তারা আমরা সকলে জানি কবুতরের কৃমি সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আর আমাদের যাদের বাসায় কবুতর নাও তারাও আমরা জেনে থাকে যে কবুতরের কৃমি সমস্যা দেখা দেয়। কিন্তু তাদের পাশে কবুতর আছে তারা একটু ভালো করে জানি কারন আমরা কবুতরের পায়খানা দেখতে পাই তাই বুঝতে পারি যে কবুতরের কৃমির রোগের সমস্যা দেখা দিয়েছে কিনা যদি দেখা দিয়ে থাকে তাহলে আপনাকে যে ওষুধগুলো খাওয়ানো লাগবে সেই ওষুধ সম্পর্কে জানা যাক।

কিন্তু তার প্রথমে আপনাকে জানতে হবে যে কি কারণে আমরা কবুতরকে কি কারনে কি ওষুধ খাব যখন দীর্ঘদিন যাবত কবুতর খাবার খেতে খেতে হজম শক্তি কমে যায় তখন কবুতরের কৃমি রোগের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। তাই আপনাকে জানতে হবে যে কতদিন পরপর কবুতরকে ক্রিমের ওষুধ দিতে হয়। প্রতিটা প্রাণীর কৃমির সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে তার একটি সময় আছে যে এতদিন পরপর তাতে কিরনের ওষুধ দিতে হয়।

যাতে কৃমির ড্রেস হিসেবে পরিচিত দেয়া হয়েছে তাই আপনাকে জানতে হবে যে কবুতরকে কত দিন পর পর কৃমি রোগের ওষুধ দেওয়া হয়। কবুতরকে প্রতি ৪০ দিন পরপর কবুতরকে কৃমির ওষুধ খাওয়ানো লাগে কারণ ৪০ দিন পর পর ক্রিমের দোষ দিলে কবুতরের কৃমি হওয়ার চান্স খুবই কম থাকে এবং কবুতর সুস্থ থাকে। তাই আপনাকে জানতে হবে কবুতরকে কি ক্রিমের ওষুধ খাওয়ানো হয় তো চলুন কিছু কৃমির ওষুধের নাম জানি

যেমন, পিসি ভেট, এলেভেন ভ্যাট বিশেষ করে কবুতরকে খাওয়ানোর জন্য এই বিশেষ দুইটা ওষুধই সেরা তাছাড়া আপনি চাইলে মানুষের খাওয়ানো ক্যাপসুল গুলো ভালোভাবে ভেঙ্গে বা কবুতরকে গোটা গোটা খাইয়ে দিতে পারেন। এই ওষুধগুলো দিলে কবুতরের খেললে সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে এবং কবুতর সুস্থ থাকবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url