ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল-পলিটেকনিক কোর্স সমূহ সম্পর্কে জানুন

প্রিয় পাঠক, আপনি কি জানেন এস এস টির পড়ে আমাদের মাথায় সকলের ঘুরে ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল কিন্তু আমার সঠিক চিন্তা বা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তো যারা যারা জানেন না তাদের জন্যই আর্টিকেলটি এই আর্টিকেলটি আপনি জানতে পারবেন। ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল এবং পলিটেকনিক কোর্স সমূহ সম্পর্কে কারন আমরা কম বেশি সকলেই স্টুডেন্ট তাই আমাদের প্রত্যেককে জানতে হবে ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল এ বিষয়টা।
এস এস সি এর পর ডিপ্লোমা
তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক এসেছি পরীক্ষার পর কি নিয়ে পড়বেন। ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল কোনটা বললে আপনার জীবনে বেশি উন্নতি হবে। আজকে এই বিষয়টি নিয়ে এই পুরো আর্টিকেল টি আলোচনা করা হবে চলুন মনোযোগ সহকারে পড়ি।

পোস্ট সূচিপত্র:ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল-পলিটেকনিক কোর্স সমূহ সম্পর্কে জানুন

ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল

আমরা অনেকে আছি জানিনা যে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার পর আমরা কোন বিষয়টা নিয়ে পড়বো এই বিষয়টা সিদ্ধান্ত নিতে পারি না তো যারা যারা পারেন না তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি পড়লে সবকিছু বুঝতে পারবে। এবং এটাও জানতে পারবেন ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল তো চলুন শুরু করা যাক যে ডিপ্লোমা করলে কি হয় এবং জেনারেল করলে কি হয়। ডিপ্লোমাটি কারিগরি বোর্ড যেখানে হাতে-কলমে শিক্ষা গ্রহণ করানো হয়।

ডিপ্লোমা একটি চার বছর মেয়াদি কোর্স চার বছর যদি আপনি আটটি সেমিস্টার পাস করতে পারেন। তাহলে আপনি একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। এবং খুব সহজেই যেকোনো একটি আইটি সেন্টারে জব পেয়ে যাবে ডিপ্লোমা করে অনেক সুবিধা আছে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে খুব তাড়াতাড়ি চাকরি পাওয়া যায়। আপনি যদি চার বছরে আটটি সেমিস্টার ভালোভাবে ভালো জিপি পেয়ে পাস করতে পারেন।

তাহলে আপনি একটি ভাল আইটি কোম্পানিতে জব পাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে আর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জব ক্ষেত্রে অনেক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করলে আপনি খুব সহজেই নিজেকে একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দাঁড় করাতে পারবেন। এবং খুব সহজে চাকরি পেয়ে যাবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন। তাও আমাদের মাথার মধ্যে চিন্তা ভাবনা ঘুরে যে ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল তো চলুন একটু জেনারেল সম্পর্কে কিছু তথ্য জানা যাক।

আপনি যদি একজন ভালো স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য জেনারেল বলাটা খুবই ভালো জেনারেল পড়ার কিছু ধাপ রয়েছে তো চলুন সে ধাপগুলো সম্পর্কে জানা যায় তাহলে আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল আপনি যদি একদিন জেনারেলের স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন বা জেনারেল পড়ার চিন্তা ধারণা করে থাকেন এস এস এর পরে তাহলে আপনাকে একজন ভালো স্টুডেন্ট হতে হবে।

আপনি এসেছি তো ভালো জিপিএ নিয়ে পাস করার পরে ইন্টারে ভর্তি হওয়ার জন্য যে কোন একটা ভালো কলেজে চয়েস দিতে হবে দুই বছর ইন্টার কমপ্লিট করার পরে। তারপরে আপনাকে যে কোন একটি ভার্সিটিতে চয়েস করতে হবে এভারকে দিতে বিয়ে যে কোন বিষয় বা এই মেয়ে বিসিএস এমএসসি এগুলো কমপ্লিট করে।

আপনি তারপরে জব পাবেন বা জব ক্ষেত্রের কাছাকাছি পৌঁছাবেন। জেনারেল পড়ে জব পেতে অনেক সময় লেগে যায় কিন্তু সে ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা করে চার বছর মেয়াদি কোর্স করলেই চার বছর পরে আপনি জব পেয়ে যাবেন এসেছে পরে। তাহলে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল।

এসএসসি পাশের পর কোন লাইনে ভর্তি হলে ভালো হবে

আমাদের কম বেশি সকালে মাথার ভেতরে চিন্তাভাবনা ঘুরে যে এসএসসি পাশের পর কোন লাইনে ভর্তি হব কিন্তু আমরা অনেকেই আছি যে সঠিক চিন্তাভাবনা করেও উন্নয়নে ভর্তি হবে এটি ঠিক করতে পারি না। তো চলুন আমি আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছি যে কোন লাইনে পড়লে আপনি তাড়াতাড়ি জব পাবেন বা আপনার জীবনের উন্নতি হবে।

আমরা কম বেশি সকলেই আছি যে ভালোভাবে পড়াশোনা করি যাতে একটি ভালো জব করতে পারি এবং খুব তাড়াতাড়ি জব করতে পারলে এটা আমাদের জন্য ভালো হয়। সেই বিষয়টা জানতে হলে আপনাকে জানতে হবে কোন পড়াটা আপনার জন্য ভালো ডিপ্লোমা নাকি জেনারেল। আপনি যদি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার চিন্তাভাবনা করে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক চিন্তা ভাবনা করেছেন।

 ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ চার বছর মেয়ে দিয়ে একটি ডিপ্লোমা কোর্স করে।নিজেকে একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত দাঁড় করানো যায়। এবং খুব সহজে জব পাওয়া যায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের যবক্ষেত্র রয়েছে অনেকগুলো তাই যারা ডিপ্লোমা করার চিন্তা ভাবনা করেছেন তাদের জন্য ডিপ্লোমাটাই বেস্ট। আর জানার জেনারেল করার চিন্তা আমরা করেছেন তাদের সম্পর্কে কিছু জানানো যাক।

আপনি যদি একজন ভালো স্ট্যান্ড হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য জেনারেল করাটা খুব বেস্ট কারণ জেনারেল পড়ে বড় বড় চাকরি পাওয়া যায়।এবং উচ্চশিক্ষা শিক্ষিত হওয়া যায় আপনি যদি উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে চান তাহলে তাহলে জেনারেল লাইনে পড়তে পারেন। জেনারেল লাইনে পড়লে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া যায় এবং বড় বড় চাকরি পাওয়া যায়।

কিন্তু চাকরি পেতে কিছুদিন সময় লেগে যায় তাই আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন আপনার জন্য কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি মনে করেন তাড়াতাড়ি চাকরি করব বা জব করব তাহলে আপনার জন্য ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং টাইম বেস্ট আর আপনি যদি মনে করেন উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হব। তাহলে আপনার জেনারেল পড়াটা বেস্ট।

এস এস সি এর পর ডিপ্লোমা

আমাদের কম বেশি সকলের মাথায় চিন্তা ভাবনা ঘুরে যে আমরা এসএসসি পরীক্ষার পর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বো। তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি আপনি এসএসসি পাশ করার পরে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে কি কি সুবিধা পাবে। তো চলুন এই সম্পর্কে কিছু তথ্য জানা যাক। আপনি যদি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েন তাহলে যে যে সুবিধা পাবেন। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে সবচেয়ে বড় সুবিধাটা কেটে ধরা হয়।

এটি হলো একটি কারিগরি বোর্ড যেখানে সবকিছু হাতে-কলমে শেখানো হয়। এটা আপনি অন্য কোন লাইনে গেলে পাবেন না যেটা শুধু ডিপ্লোমাতে শেখানো হয়। আপনি যদি মনে করেন এসএসসি এরপর ডিপ্লোমা করবেন তাহলে আপনি সঠিক চিন্তাভাবনা করেছেন। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে খুব তাড়াতাড়ি চাকরি পাওয়া যায়। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে একটি চার বছরের মেয়েদের একটি কোর্স যে কোর্স ্ এর ভেতরে রয়েছে।

আটটি সেমিস্টার চার বছরে আপনাকে আরেকটি সেমিস্টারের পরীক্ষা দিতে হবে। প্রতিটা কোর্সের জন্য ৬ মাস পরে সময় দেওয়া হয় মানে আপনি এক বছরে দুইটি কোর্স পাবেন বা দুটি সেমিস্টার পার করতে পারবেন। এক কথায় বলতে গেলে চার বছরে আপনি সেমিস্টারের মধ্যে প্রতিবছর আপনি দুটি করে সেমিস্টার পাবেন।

এই মোট চার বছরের আটটি সেমিস্টার রাতে সেমিস্টার আপনি যদি পাশ করতে পারেন। তাহলে খুব সহজেই তাড়াতাড়ি জব পেয়ে যাবে কারণ আমরা প্রত্যেকে চাই যে আমরা যাতে খুব তাড়াতাড়ি জব পাই তাই আপনার জন্য এসএসসির পর ডিপ্লোমা করাটাই বেস্ট বা সেরা।

পলিটেকনিক কোর্স সমূহ

আমরা অনেকেই আছি রে, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে অনেকে আগ্রহী কিন্তু আমরা জানি না যে এটি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভিতরে কি কি কোর্স রয়েছে বা কি কি ডিপার্টমেন্ট রয়েছে চলুন জানা যাক যে পলিটেকনিক কোর্স সমূহ সম্পর্কে।

কম্পিউটার: কম্পিউটার এটি মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেটা প্রতিটা মানুষেরই কম বেশি কাজে লেগে থাকে এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজের লেগে থাকে। আপনি যদি পলিটেকনিক পড়েন তাহলে কম্পিউটার নামে একটি ডিপার্টমেন্ট পাবেন সেটি হলো এই ডিপার্টমেন্টে পড়লে আপনি জানতে পারবেন কি করে কোডিং করতে হয়।

এবং ওয়েব ডিজাইন করতে হয়, প্রোগ্রামিং করতে হয়,, গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে হয়, ইত্যাদি এক কথা বলতে গেলে যত ধরনের ওয়েবসাইট বা বিভিন সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং নিজেকে একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।

টেক্সটাইল: টেক্সটাইল বলতে বোঝানো হয়েছে যারা সুতা পোশাক বা জামাকাপড় রিলেটিক কাজ করে যারা স্টেশনে পড়াশোনা করে তারা একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় আর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ জামা কাপড়, প্যান্ট, শার্ট, ইত্যাদি ডিজাইন করা কাকে বলা হয় টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার।

ইলেকট্রিক্যাল: আপনি যদি একজন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হতে চান তাহলে আপনাকে কারেন্ট এবং বিভিন্ সার্কিট সম্পর্কে ধারনা পাবেন। এক কথায় বলতে গেলে ইলেকট্রিক সামগ্রিক সম্পর্কে বা কারেন্ট সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন তাকে বলা হয় ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার।

সিভিল: সিভিল এটি সকলেই কম বেশি একটি পরিচিত শব্দ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হচ্ছে যারা যারা বড় বড় বিল্ডিং, কনট্রাকশন, বা রাস্তা ব্রিজ, ইত্যাদি তৈরি করে থাকেন। তাদেরকে বলা হয় সিভিল ইঞ্জিনিয়ার।

ফুড: ফুট ইঞ্জিনের তাদেরকে বলা হয় যারা বিভিন্ন খাবার সম্পর্কে বিভিন্ন কিছু ধারণা থাকে বা তৈরি করতে পারে এটি জাস্ট সরকারি পলিটেকনিকে থাকে। ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের ডিমান্ড অনেক যারা খাবার সম্পর্কে একটু বেশি ধারণা লাভ করে পলিটেকনিক লাইভ থেকে তারা হচ্ছে ফুড ইঞ্জিনিয়ার।

পলিটেকনিক কোর্স সমূহ মধ্য আরো কোর্স রয়েছে যেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বা ভালো ভালো কোর্স এখন আপনি যদি এই সমস্ত কোড সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটিতে কমেন্ট করে জানান। আর আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে পলিটেকনিক কোর্স সম্পর্কে। এবং তা ছাড়াও আপনি ডিপ্লোমা করবেন নাকি জেনারেল করবেন এ বিষয় সম্পর্কে ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url