ব্লাড ক্যান্সার লক্ষণ - ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে

প্রিয় পাঠক, আপনি কি ব্লাড ক্যান্সার সম্পর্কে কিছু তথ্য জানতে চাচ্ছেন বা ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো কি জানেনআপনি যদি না জেনে থাকেন যে ব্লাড ক্যান্সারে লক্ষণ গুলি কি কি তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্যই এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন ব্লাক ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ব্লাড ক্যান্সার হলে কত দিন বাঁচে
ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে
পোস্ট সূচিপত্র:ব্লাড ক্যান্সার কেন হয় এবং ব্লাড ক্যান্সার কি করে ভালো করতে হয়আপনি যদি ব্লাড ক্যান্সারের জনিত কোন সমস্যা জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্যই এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন কি কারনে ব্লাড ক্যান্সার হয় এবং বিভিন্ন ব্লাড ক্যান্সারের কারণ সম্পর্কে আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে। তো দেরি না করে শুরু করা যাক আজকের এই আর্টিকেলটি

ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়

ব্লাড ক্যান্সারের কি রক্তজনিত সমস্যা। যেটা সকল ধরনের বয়সী মানুষের হয়ে থাকে, এবং এ রোগটি একটু বেশি শিশুদের হয়ে থাকে যারা কম বয়সী শিশু হয়ে থাকেন তাদের একটু এ রোগটি বেশি সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এবং তাছাড়া যারা একটু চল্লিশের আশেপাশে বয়স তাদের একটু বেশি দেখা দিয়ে থাকে সমস্যাটা। ব্লাড ক্যান্সার হলে মানুষের শরীরে রক্ত নষ্ট হয়ে গিয়ে থাকে এবং রক্ত পুরোটাই ভাইরাসজনিত একটু সমস্যার কারণে নষ্ট হয়ে যায়

সেই ভাইরাস জড়িত রক্ত মানুষের শরীরে ভিতরে থাকলে মানুষের বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি পড়বেন থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে নিচে এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে। ব্লাড ক্যান্সার কেন হয় এর কোন সুনির্দিষ্ট কারণ নেই এটা যে কোন কারণেই হতে পারে। কিছু কিছু ব্লাড ক্যান্সার আছে যেগুলো পরিমাণটা একটু বাড়িয়ে দেয়

যেমন: ভেজার জনিত খাবার, কীটনাশক জনিত শাকসবজি, রেডিয়েশন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যাল এইসব কিছুর কারণে মানুষের অনেক সময় ব্লাড ক্যান্সারের সমস্যা একটু বেশি দেখা দিয়ে থাকে। এক কথা বলতে গেলে মানুষ যখন নোংরা আবহাওয়া জড়িত বা বায়ু দূষণ জায়গার মধ্যে থাকে মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের মধ্যে দিয়ে এটা ওটা ভাইরাস জ্বর ফলে মানুষের রক্তের সমস্যা দেখা দেয়। এবং রক্ত সমস্যা থেকে সেটিতে আস্তে আস্তে ভাইরাসে পরিণত হয়ে যায়

ব্লাড ক্যান্সার লক্ষণ

আপনার যদি ব্লাড ক্যান্সার হয় তাহলে আপনি কি করে বুঝবেন চলুন সেই সম্পর্কে কিছু তথ্য জানা যাক। ব্লাড ক্যান্সারের বিভিন্ন রকম লক্ষণ রয়েছে তার মধ্যে কিছু লক্ষণ সম্পর্কে চলুন জানা যাক। যে লক্ষণ গুলো যদি আপনার দেখা যায় তাহলে আপনি সতর্ক হয়ে যেতে পারবেন সে ক্ষেত্রে চলুন কিছু লক্ষনের সাথে পরিচিত হই যেমন:
  • ত্বক এ চুলকানি: আমরা কম বেশি সকলে জানি যে ব্লাড ক্যান্সার রক্ত সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। যখনই আপনার রক্তের সমস্যা দেখা দিবে তখনই আপনার ত্বকে চুলকানি হবে। এবং শরীরের ছোট ছোট ফুসকানির মত কিছু বের হবে
  • শ্বাসকষ্ট: আমরা কমবেশি সকলেই জানি যে মানুষের রক্তের সাথে মানুষের শ্বাস প্রশ্বাসের অনেকটাই মিল রয়েছে আপনার যদি রক্ত শরীরের নষ্ট হয়ে সেক্ষেত্রে আপনার নিঃশ্বাস নিতে অনেক কষ্ট হবে। এই লক্ষণটি দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দিচ্ছে
  • ঝাপসা দৃষ্টি: এম এল(ইকেল মাইলেট ইকুমিয়া) এই ধরনের ব্লাড ক্যান্সারের ফলে মানুষের চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়। এবং মানুষ চোখে ভালোমতো দেখতে পারেনা সবকিছু চোখের সামনে গলা ভোলা দেখায় এই লক্ষ টি দেখা দিল আপনি বুঝতে পারবেন যে ব্লাড ক্যান্সারের সমস্যা দেখা দিচ্ছে
  • ত্বকের পরিবর্তন: মানুষের যখন রক্তের সমস্যা হয়ে যায় রক্ত সমস্যা বা রক্ত নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে মানুষের শরীরে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে তার মধ্যে চলুন কিছু সমস্যা দেখা যায়, যেমন শরীরের চুলকানি, চর্মরোগ, মাথার চুল উঠে যাওয়া, জায়গায় জায়গায় খোসা ভরা, ইত্যাদি এসব সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে
  • সবচেয়ে বড় সমস্যা: যদি আপনার ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা যায় তাহলে অনেকগুলো কাছ থেকে বিরত থাকতে হবে। যেমন ভারি কোন কাজ করা যাবে না ভারী কাজ করতে গেলে আপনি ক্লান্ত হয়ে বলবেন খুব তাড়াতাড়ি। তাছাড়াও আপনি একটু খেয়াল করলে দেখতে পাবেন হঠাৎ আপনার ওজন কমে যাবে। এবং আপনার কোন ধরনের খাবার খেতে ভালো লাগবে না। বেশিরভাগ সময় মাথা ঘুরবে মাথা চক্কর দেবে এই সমস্যা দেখা দিবে

এই লক্ষণ গুলো যদি আপনার মাঝে দেখা দিয়ে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই সতর্ক হয়ে যাবেন এ লক্ষণ গুলো দেখা দিলেই ব্লাড ক্যান্সারের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন

ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে

ব্লাড ক্যান্সারের রোগীর বাসা নির্ভর করার সম্পূর্ণ তার উপরের। কারণ ব্লাড ক্যান্সারের বিভিন্ন রকমের স্টেপ রয়েছে আমি যেমন প্রথম স্টেপ দ্বিতীয় স্টেপ এবং থার্ড স্টেপ ের উপর নির্ভর করে বোঝা যায় রোগী কতদিন বাঁচতে পারে। এবং কোন স্টেপে গেলে রোগী মারা যায়। আপনি যদি থার্ড স্টেপে থাকেন তাহলে আপনি হালকা পাতা থেরাপি বা ওষুধ বাতি করে নিজেকে সুস্থ করতে পারবেন। তাছাড়া যদি আপনি দ্বিতীয় স্টেজে থাকেন

আপনার শরীরের রক্ত পরিবর্তন করার পাশাপাশি অনেক ধরনের ওষুধ পাতি খেয়ে আপনি নিজেকে সুস্থ করতে পারবেন। তাছাড়া যদি আপনি আর প্রথম স্টেপে চলে যান তাহলে আপনার বাঁচা খুবই কষ্টকর আর ব্লাড ক্যান্সার রোগী তখনই প্রথম স্টেপে যায়। যখন তার ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার পর সে গুরুত্ব দেয় না আজেবাজে ভাবে চলাফেরা করে। সেক্ষেত্রে তাদের বাঁচা খুবই কষ্টকর হয়ে গিয়েছে থার্ড স্টেপ বা বা সেকেন্ড স্টেপে থাকলে তাদের বাঁচানো যায়

কিন্তু প্রথম স্টেপে চলে গেলে তাকে আর বাঁচানো যায় না। থার্ড প স্টেপ ও দ্বিতীয় স্টেপ থেকে প্রথম স্টেপে যেতে প্রায় কমপক্ষে সময় লাগে তিন মাস আর আপনি ফার্স্ট স্টেপে চলে যেয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব জোর আর এক মাস বেঁচে থাকবেন। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে ব্লাড ক্যান্সার হলে রোগী কত দিন বাঁচে

ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয়

আমাদের সকলের মনের ভিতর চিন্তাভাবনা ঘরে যে ব্লাড ক্যান্সার হলে যে ব্লাড ক্যান্সার ভালো হয় নাকি ভালো না হয়ে রোগিটি মারা যায়। এই চিন্তা ভাবনাটি আমাদের কম বেশি সকলের মাথায় ঘোরাফেরা করে থাকে। তো চলনা আজকে সেই বিষয় সম্পর্কে জানি ব্লাড ক্যান্সারের অনেক কয়টি স্টেপ রয়েছে যেমন তিনটি স্টেপ রয়েছে প্রথম ট্রেস দ্বিতীয় টেস্ট এবং থার্ড টেস্ট এই তিনটি টেজের উপর নির্ভর করে যে রোগী ভালো হবে কি ভালো হবে না

আপনি যদি থার্ড টি যে থেকে থাকেন তাহলে আপনি হালকা পাতার চিকিৎসা করে ভালো হতে দিতে পারবেন কারণ থার্ড টেস্ট খুবই লো লেভেলের একটি চিঠি হালকা-পাতলা চিকিৎসা করলেই ভালো হয়ে যায়। এছাড়া আপনি যদি দ্বিতীয় স্টেজে থেকে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনার একটু বেশি ধরনের সমস্যা দেখা দিবে যেমন মাঝে মাঝে মাথা ঘোরা বমি চোখে ঝাপসা দেখা এই সমস্যাগুলো দেখা দিয়ে থাকে। দ্বিতীয় টেস্ট থার্টিদের থেকে একটু উপরে তাই দ্বিতীয় টেজেকেলে এইসব সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে

আপনি যদি থেকে থাকেন তাহলে আপনার রক্ত পরিবর্তন করার পাশাপাশি আপনি যদি ভালোভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করেন তাহলে আপনি সুস্থ হয়ে যেতে পারেন 90% শুয়োর একটা দিবেন ডাক্তারেরা। তাছাড়া যদি আপনি ফাস্ট বা প্রথম পেজে চলে যান তাহলে আপনার বাসা অনেক কষ্টকর হয়ে গিয়ে দাঁড়াবে আপনি যে প্রথম টেস্টে চলে গিয়ে থাকেন

তাহলে আপনি যেই চিকিৎসাটা নেন না কেন আপনি খুব সহজে বাসতে পারবেন না আর আপনার এই  প্রথম পেতে চলে গেলে বাচার সম্ভাবনা ৯৯% তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে প্রথম স্টেজে চলে গেলে বাচা খুব কষ্টকর প্রথম স্টেজে গেলে মানুষ অনেক সময় মারা থাকে

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফাইসাল ২৪ ওয়েবসাইটটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url